• শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ০৭:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ব্যবসায়ীকে হত্যা, ২ নেতাকে আজীবন বহিষ্কার করলো যুবদল সব হত্যাকাণ্ড ও ধর্ষণের বিচার দাবিতে ঢাবিতে ছাত্র ফেডারেশনের মশাল মিছিল পুরান ঢাকায় প্রকাশ্যে ব্যবসায়ীকে হত্যা: প্রতিবাদে উত্তাল ঢাবি রাজধানীতে ব্যবসায়ীকে নির্মমভাবে হত্যা, চট্টগ্রামে বিক্ষোভ ঢাকায় ব্যবসায়ীকে নৃশংস হত্যার প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে ইবিতে বিক্ষোভ মিটফোর্ডে শতাধিক লোকের সামনে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা এসএসসিতে ১৩০০ নম্বরের মধ্যে ১২৮৫ পেয়ে তাক লাগিয়ে দিলো নিবিড় আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল ক্ষমতায় যেতে নয়, বিএনপি দেশে দ্রুত গণতান্ত্রিক উত্তরণ চায় : গয়েশ্বর

শিক্ষার্থী আনাস হত্যা : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক বিচার কার্যক্রম শুরু

প্রভাত রিপোর্ট / ২৪ বার
আপডেট : রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫

প্রভাত রিপোর্ট: রাজধানীর চানখাঁরপুলে শিক্ষার্থী শাহরিয়ার খান আনাস হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক বিচার কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। ছাত্র-জনতার গণ-আন্দোলনের মধ্যে গুলিতে আনাস নিহত হয়েছিলেন। রবিবার (২৫ মে) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক বিচার কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।
গত ২০ এপ্রিল এই মামলায় ৮ জনকে অভিযুক্ত করে একটি পূর্ণাঙ্গ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। সেই প্রতিবেদন আজ ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিকভাবে দাখিল করা হবে। এর মধ্য দিয়েই আনাস হত্যা মামলার বিচারিক কার্যক্রমের সূচনা ঘটবে। অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন- ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, রমনা অঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত উপ-কমিশনার শাহ আলম ও মো. আখতারুল ইসলাম, রমনা অঞ্চলের সাবেক সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ ইমরুল, শাহবাগ থানার সাবেক পরিদর্শক মো. আরশাদ হোসেন, কনস্টেবল মো. সুজন হোসেন, ইমাজ হোসেন ও মো. নাসিরুল ইসলাম। তাদের মধ্যে কয়েকজন পলাতক রয়েছেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, গত বছরের ৫ আগস্ট চানখাঁরপুল এলাকায় শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে পুলিশ প্রাণঘাতী আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে গুলি চালায়। এতে বহু হতাহতের ঘটনা ঘটে। রাষ্ট্রীয় বাহিনীর সদস্যরা এই অভিযানে সরাসরি অংশ নেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, আসামি হাবিবুর রহমানসহ অন্য অভিযুক্তরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন এবং অধীনস্তদের গুলি চালানোর নির্দেশ দেন। তাদের সহযোগিতা ও নির্দেশেই এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, আন্দোলন দমন করতে ব্যবহার করা হয় আগ্নেয়াস্ত্র, এপিসি কার, হেলিকপ্টার, ড্রোন ও বিপুল পরিমাণ বুলেট। পুলিশের এই অভিযানে নিহত হন শাহরিয়ার খান আনাস, শেখ মাহদী হাসান জুনায়েদ, মো. ইয়াকুব, মো. রাকিব হাওলাদার, মো. ইসমামুল হক ও মানিক মিয়া শাহরিক।


আপনার মতামত লিখুন :
এই বিভাগের আরও