• রবিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির বাস্তবায়ন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ ইডেন শিক্ষার্থীদের কান্দাহারে পাকিস্তানি বিমান হামলায় ২০ হাজার পরিবার বাস্তুচ্যুত: রিপোর্ট প্রধানমন্ত্রী পদ নিয়ে কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্ব নেই: মির্জা ফখরুল শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে শিক্ষিত জনগোষ্ঠীকে উৎপাদনমুখী করতে হবে : মঈন খান অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তারেক রহমানের উদ্বেগ, পূর্ণাঙ্গ ও স্বচ্ছ তদন্তের আহ্বান কার্গো ভিলেজের আগুন নির্বাপণে সহযোগিতায় নেমেছে আনসার, আহত ২৫ শিক্ষকদের দাবি আদায়ে যদি যমুনা-সচিবালয় ঘেরাও করতে হয়, আমরাও থাকবো: রাশেদ খান রাজপথে না থাকায় সালাহউদ্দিন জুলাইযোদ্ধাদের চিনতে পারছেন না: নাহিদ ​শ্রীপুরে আল ইত্তেহাদ ইসলামী সংস্থার উদ্যোগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব

প্রভাত রিপোর্ট / ৫৭ বার
আপডেট : শনিবার, ৫ জুলাই, ২০২৫

প্রভাত রিপোর্ট: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে। আজ শনিবার ‘গণমাধ্যম সংস্কার প্রতিবেদন পর্যালোচনা’ এক সেমিনারে এ কথা বলেন তিনি। তিনি জানান, সাংবাদিকতা এক সময় অনেক বেশি সরকার নিয়ন্ত্রিত ছিল। সেখান থেকে বেরিয়ে এসে আমরা একটি মুক্ত এবং ভয়ডরহীন পরিবেশ গড়ে তুলতে চাইছি।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব আরও জানান, সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট বাতিল করে নতুন যে আইন এসেছে, তা কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে (গণমাধ্যমের স্বাধীনতা) হস্তক্ষেপ করে না। এই কয়মাসে সরকার চেয়েছে কোনো সিক্রেট এজেন্সি যেন সাংবাদিকদের ফোন না দেয়। ভুল সংবাদ হলে তা বলার আলাদা উপায় রয়েছে, হুমকি বা গুমের সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসাই লক্ষ্য। তিনি বলেন, গত ১৫ বছরে যারা নির্যাতিত হয়েছেন তাদের প্রতিবাদের অধিকার আছে। জাতিসংঘকে অনুরোধ করেছি বাইরের এক্সপার্ট দিয়ে ওই সময়ের সাংবাদিকতা মূল্যায়ন করতে। তিনি আরও বলেন, প্রেস ফ্রিডম মানে মিথ্যা বলার গ্যারান্টি নয়।
টিভি সাংবাদিকতার ন্যূনতম বেতনের বিষয়ে সচেতনতার প্রয়োজনীয়তার কথাও বলেন তিনি। ওয়েজ বোর্ড জটিলতায় না গিয়ে বিকল্প উপায় খুঁজতে হবে। প্রত্যেক মিডিয়া হাউজের সোশ্যাল মিডিয়া নীতিমালা থাকা দরকার বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সদস্য ফাহিম আহমেদ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, আমরা যেসব সুপারিশ দিয়েছি, সরকার যেন সেগুলোর কিছু অন্তত অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাস্তবায়ন করে। অপর সদস্য অধ্যাপক গীতি আরা নাসরিন বলেন, একটি ভালো নির্বাচন করতে হলে গণমাধ্যমকে বাদ দিয়ে সেটা সম্ভব নয়। গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রতিষ্ঠাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।


আপনার মতামত লিখুন :
এই বিভাগের আরও