• সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
কার্নেগি মেলন বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈশ্বিক কৃত্রিম বৃদ্ধিমত্তা (এআই) ফোরামে যোগ দিল ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি তিতুমীর কলেজ ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ, মেরুল বাড্ডায় বাসে আগুন শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ শেখ হাসিনার মামলার রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে আহত জুলাইযোদ্ধারা শেখ হাসিনা-কামাল খালাস পাবেন, প্রত্যাশা স্টেট ডিফেন্সের শেখ হাসিনার রায়ের অপেক্ষায় আগামীর বাংলাদেশ: মির্জা ফখরুল ট্রাইব্যুনালে রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুন কঠোর নিরাপত্তা বলয়ে আদালতপাড়া, চার বাহিনীর কড়া অবস্থান ও তল্লাশি  উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ শেখ হাসিনার মামলার রায়ের সংবাদ সংগ্রহে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম

কঠোর নিরাপত্তা বলয়ে আদালতপাড়া, চার বাহিনীর কড়া অবস্থান ও তল্লাশি 

প্রভাত রিপোর্ট / ৫ বার
আপডেট : সোমবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫

প্রভাত রিপোর্ট: মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আজ রায় দেওয়া হবে। এই রায় ঘিরে আজ সকাল থেকেই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও সুপ্রিম কোর্ট এলাকা কঠোর নিরাপত্তার বলয়ে ঘিরে ফেলেছে চার বাহিনীর সদস্যরা (সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিজিবি ও র‍্যাব)। আদালতপাড়ার গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশমুখে কড়া অবস্থান নিয়েছেন তারা। সোমবার (১৭ নভেম্বর) সকাল সাড়ে আটটা থেকে নয়টা পর্যন্ত আদালতপাড়া এলাকায় অবস্থান নিয়ে এসব চিত্র দেখা যায়।
সকাল থেকেই দেখা যায়, কোথাও সামান্য সন্দেহ হলেই পথচারীকে থামিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে, দেখা হচ্ছে পরিচয়পত্র ও ব্যাগপত্র। রায় ঘোষণার দিন হিসেবে আজকে ‘উচ্চঝুঁকির সকাল’ ধরেই পুরো এলাকায় বহুস্তর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সামনে থেকে হাইকোর্ট মোড়, সুপ্রিম কোর্টের মূল গেট থেকে মাজার গেট পর্যন্ত টহল ও তল্লাশি কার্যক্রম সাধারণ দিনের তুলনায় বহু গুণ বাড়ানো হয়েছে। মোটরসাইকেল থামিয়ে কাগজপত্র দেখা, হাঁটতে থাকা মানুষকে পথের উদ্দেশ্য জিজ্ঞেস করা-সব মিলিয়ে পরিবেশে সতর্কতার চাপা উপস্থিতি স্পষ্ট।  
মাজার গেট এলাকায় সেনাবাহিনীর সদস্যদের অবস্থান সবচেয়ে দৃশ্যমান। আর র‍্যাবের অতিরিক্ত সদস্য আদালতপাড়ার ভেতরে মোতায়েন করা হয়েছে। বিজিবির টহল দল সুপ্রিম কোর্টের চারদিকে ঘুরে ঘুরে নজরদারি চালাচ্ছে।
মগবাজার থেকে এসেছিলেন এক নারী আইনজীবী। তিনি বলেন, দুই জায়গায় আমাকে ব্যাগ খুলে দেখাতে হয়েছে। এমন দিন আগে কখনও দেখিনি।
আদালতপাড়ার কাছের একজন দোকানকর্মী বলেন, সকাল থেকেই পরিবেশ অন্যরকম। কেউ দাঁড়ালেই জিজ্ঞেস করছে কোথায় যাচ্ছেন।
ট্রাইব্যুনালের ভেতরেও কড়াকড়ি আরও বেশি। অনুমোদন ছাড়া কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। দায়িত্বপ্রাপ্ত এক নিরাপত্তাসদস্য বলেন, আজ ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই।
এদিকে আজ এই রায় বড় পর্দায় দেখানোর উদ্যোগ থাকায় শহরের অন্য অংশেও নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ স্পটে গোয়েন্দা সংস্থার টিম অবস্থান নিয়েছে। 


আপনার মতামত লিখুন :
এই বিভাগের আরও