• বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫, ১২:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ছাত্র-জনতার ধাওয়ায় ডোবায় ঝাঁপ দিলেন কেশবপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২ ৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ: কোন কারাগার থেকে মুক্তি পাচ্ছেন কতজন সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনে যেতে হলে সংসদের সিদ্ধান্ত প্রয়োজন: আমীর খসরু বিএনপি সর্বোচ্চ সহযোগিতা করে জাতীয় ঐকমত্য গঠনের চেষ্টা করে যাচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমদ তত্ত্বাবধায়ক পুনর্বহাল ও সীমানা পুনর্নির্ধারণে সব দল একমত : আলী রীয়াজ নিজের গাছের পাকা কাঁঠাল পেড়ে এনসিপি নেতাদের আপ্যায়ন করলেন কৃষক ইসির ‘ব্যালট’ প্রকল্পে ৪.৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দেবে জাপান ঋতুপর্ণার জোড়া গোলে এশিয়ান কাপে এক পা বাংলাদেশের জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে যেন কেউ ষড়যন্ত্র করতে না পারে : তারেক রহমান

নেইমারের বিলাসবহুল গাড়ির সংগ্রহে নতুন সদস্য

প্রভাত রিপোর্ট / ৩৩ বার
আপডেট : রবিবার, ১১ মে, ২০২৫

প্রভাত স্পোর্টস: বিলাসবহুল গাড়ির প্রতি নেইমারের প্রেমটা পুরোনো। বিভিন্ন সময় দামি গাড়ি কিনে সংবাদের শিরোনামও হয়েছেন তিনি। তবে একের পর এক গাড়িও কিনেও যেন ক্লান্ত নন এই ব্রাজিলিয়ান তারকা। সম্প্রতি আবারও নতুন গাড়ি কিনে আলোচনায় এসেছেন সান্তোস ফরোয়ার্ড। নেইমারের সংগ্রহে নতুন করে যুক্ত হওয়া গাড়িটি হচ্ছে পোরশে ৯১১ জিটি৩ আরএস। এই গাড়ির দাম ২ লাখ ৪১ হাজার ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩ কোটি টাকা। ফর্মুলা ওয়ানে যে ধরনের গাড়ি দেখা যায়, তেমন প্রযুক্তি ব্যবহার করেই বানানো হয়েছে এই মডেলের গাড়িগুলো। নেইমারের নতুন কেনা এই পোরশে মাত্র ৩.২ সেকেন্ডে ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত তুলতে পারে। মূলত ৫২৫ হর্সপাওয়ারের ইঞ্জিনের কারণেই এটি সম্ভব। প্রস্তুতকারক কোম্পানির মতে, গাড়িটির রয়েছে ‘সক্রিয় অ্যারোডাইনামিকস (যা গাড়ির গতি, স্থিতিশীলতা ও জ্বালানি দক্ষতার ওপর প্রভাব ফেলে), উচ্চ ডাউনফোর্স এবং একটি হালকা ও সুনির্দিষ্ট গঠন।’ এই গাড়ির বিশেষত্ব নিয়ে প্রস্তুতকারক কোম্পানিটি আরও বলেছে, ‘৯১১ জিটি৩ আরএস একটি উচ্চ কার্যক্ষমতাসম্পন্ন স্পোর্টস কার। এটি রেস ট্র্যাকে তার পূর্ণ সক্ষমতা প্রদর্শন করে এবং একই সঙ্গে সড়কে চলার উপযোগীও বটে। তবে আগেই বলা হয়েছে, এটি মূলত নেইমারের বিলাসবহুল অসংখ্য কারের একটি। নতুন কেনা পোরশে ব্র্যান্ডের এই গাড়ি ছাড়াও নেইমারে সংগ্রহে আছে মার্সিডিস ক্লাস জি (যার দাম ১ লাখ ৬৩ হাজার ডলার), বেন্টলি কন্টিনেন্টাল জিটি (দাম প্রায় ৩ লাখ ডলার), লাম্বোরগিনি হুরাকান এসটিও (দাম ৩ লাখ ৪৯ হাজার ডলার), অ্যাস্টন মার্টিন ডিবিএক্স (২ লাখ ৫৬ হাজার ডলার) এবং রেঞ্জ রোভার ফার্স্ট এডিশন (১ লাখ ৬০ হাজার ডলার)। বিলাসবহুল দামি গাড়িগুলোর বেশির ভাগই নেইমার অবশ্য ব্রাজিলের রাস্তায় ব্যবহার করতে পারেন না। গত ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত এক সংবাদে জানা গেছে, ব্রাজিলের আইনে ব্যবহৃত গাড়ি আমদানির ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ আছে। দেশীয় অটোমোটিভ শিল্পকে সুরক্ষা দওয়া এবং অন্যায্য প্রতিযোগিতা প্রতিরোধ করার জন্যই মূলত এই আইন। কেবল যেসব গাড়ির বয়স ৩০ বছরের বেশি এবং যেগুলো সংগ্রহযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হয়, সেগুলোই দেশটিতে আমদানি করা যায়।


আপনার মতামত লিখুন :
এই বিভাগের আরও