শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ২ কার্তিক ১৪৩১
Proval Logo

বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের নতুন কোচ ফিল সিমন্স

প্রকাশিত - ১৫ অক্টোবর, ২০২৪   ০৯:৪৮ পিএম
webnews24

প্রভাত স্পোর্টস : বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহেকে বিদায় জানানো হয়েছে। সেই সাথে বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ সংবাদ সম্মেলনে জানিয়ে দিলেন নতুন কোচের নাম। দলের নতুন এই কোচের নাম ফিল সিমন্স।
ফিল সিমন্স নামটা ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে পরিচিতই। তবে তা মূলত কোচ হিসেবে। নব্বই দশকে ক্রিকেটার হিসেবে আরও বেশি পরিচিত ছিলেন সাবেক এই ওপেনার ও অলরাউন্ডার। তিনি মিডিয়াম পেস বোলিংটা মোটামুটি ভালোই করতেন। টেস্ট রেকর্ড অবশ্য তেমন আহামরি নয়। ২৬ টেস্টের ক্যারিয়ারে ৪৭ ইনিংসে বেশির ভাগ সময় ওপেনই করেছেন। ১ সেঞ্চুরি ও ৪টি ফিফটিসহ ২২.২৬ গড়ে করেছেন ১০০২ রান। বোলিংয়ে মাত্র ৪ উইকেট।বাংলাদেশের দায়িত্ব নেওয়ার আগে কোচ সিমন্সের সর্বশেষ জাতীয় দল ছিল পাপুয়া নিউগিনি। 
ওয়ানডেতে অবশ্য রেকর্ড বেশ ভালো। যেখানে তিনি সত্যিকার অলরাউন্ডার। ১৪৩ ম্যাচে ১৩৮ ইনিংসে ২৮.৯৩ গড়ে ৩৬৭৫ রান করেছেন। ৫ সেঞ্চুরি ও ১৮ ফিফটি। ১০৩ ইনিংসে বোলিং করে নিয়েছেন ৮৩ উইকেট। ৪.৪৪ ইকোনমি রেটে বোলিং করা সিমন্সের ইনিংসসেরা বোলিং সিডনিতে ১৯৯২ বেনসন–হেজেজ সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে। ১০–৮–৩–৪! ওয়ানডে ইতিহাসে এটি দ্বিতীয় সেরা কিপটে বোলিংয়ের রেকর্ড (ওভারপ্রতি ০.৩০ রান করে)। ওভারপ্রতি ০.২০ করে রান দিয়ে এ তালিকায় শীর্ষে অস্ট্রেলিয়ার শন অ্যাবোট (৫–৪–১–২)। তবে পুরো ১০ ওভারের বোলিং তালিকায় সিমন্সের ওই স্পেলই কিপটেমিতে সেরা।
১৯৮৮ সালে ভিভ রিচার্ডসের ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে আন্তর্জাতিক অভিষেকের পর ১৯৯৯ সালে শেষ (ওয়ানডে) আন্তর্জাতিক ম্যাচটি খেলেন সিমন্স। সেটি ছিল ব্রায়ান লারার ওয়েস্ট ইন্ডিজ। অর্থাৎ এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্ম আসার পর বিদায় নিয়েছেন সিমন্স। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকে বছরই ওই দুর্ঘটনাটা না ঘটলে তাঁর ক্যারিয়ার আরও উজ্জ্বল হতো কি না, তা অবশ্য একটা প্রশ্ন। ব্রিস্টলে গ্লস্টারশায়ারের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ট্যুর ম্যাচে ডেভিড লরেন্সের বাউন্সার লেগেছিল সিমন্সের মাথায়। মাথায় হেলমেট ছিল না। মাটিতে লুটিয়ে পড়েছিলেন। থেমে গিয়েছিল হৃৎস্পন্দনও। অস্ত্রোপচারের পর জীবন ফিরে পেয়েছিলেন সিমন্স।
ক্রিকেট ছাড়ার পর সিমন্সের কোচিং ক্যারিয়ার শুরু জিম্বাবুয়েতে হারারের একটি একাডেমিতে। এরপর ২০০৪ সালে জিম্বাবুয়ে কোচের দায়িত্ব পান। পরের বছর আগস্টে ছাঁটাই হওয়ার আগে নিউজিল্যান্ডের কাছে টেস্ট সিরিজ হারের পাশাপাশি বাংলাদেশে এসেও হেরেছিলেন সিমন্স। জিম্বাবুয়ে কোচের পদ থেকে ছাঁটাই হওয়ার পর দীর্ঘ বিরতি নেন সিমন্স।
২০০৭ বিশ্বকাপের পর দায়িত্ব নেন আয়ারল্যান্ডের। ২০১৫ সাল পর্যন্ত তাঁর অধীনে ২২৪ ম্যাচ খেলেছে আয়ারল্যান্ড, যা জাতীয় ক্রিকেট দলের প্রধান কোচ হিসেবে সবচেয়ে বেশি ম্যাচে দায়িত্ব পালনের রেকর্ড। সিমন্সের অধীনে আয়ারল্যান্ড এ সময়ে আইসিসির প্রতিটি ইভেন্টেই খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। ২০১১ বিশ্বকাপে তাঁর সময়েই ইংল্যান্ডকে হারিয়েছিল আয়ারল্যান্ড। ৪ বছর পর ২০১৫ বিশ্বকাপে আইরিশদের ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারানোর সময়েও কোচ সিমন্স।
সিমন্স ঘরে ফেরেন ২০১৫ সালের মার্চে। দায়িত্ব নেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ কোচের। পরের বছরই টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। পরে আফগানিস্তান ক্রিকেট দলের কোচেরও দায়িত্ব পালন করেছেন সিমন্স। প্রথমে ব্যাটিং কোচ হওয়ার পর ২০১৭ সালে হন প্রধান কোচ। আফগানিস্তান প্রথম টেস্ট জিতেছে তাঁর অধীনে। দুই বছর সেখানে থাকার পর ২০১৯ সালে আবারও ওয়েস্ট ইন্ডিজ কোচের দায়িত্ব নেন সিমন্স। ছেড়ে দেন ২০২২ টি–  টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর। বাংলাদেশের দায়িত্ব  নেওয়ার আগে কোচ সিমন্সের সর্বশেষ জাতীয় দল ছিল পাপুয়া নিউগিনি। জাতীয় দলের বাইরে বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি দলের কোচের দায়িত্বও পালন করেছেন তিনি।
আগামী সপ্তাহে শুরু হতে যাওয়া দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের আগে বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচের দায়িত্ব নেবেন সিমন্স। তাঁর ভাতিজা লেন্ডল সিমন্সও ওয়েস্ট ইন্ডিজ জাতীয় দলে খেলেছেন।


বাংলাদশে ক্রকিটে দলরে কোচ চন্ডকিা হাথুরুসংিহকেে বদিায় জানানো হয়ছে।ে সইে সাথে বসিবিি সভাপতি ফারুক আহমদে সংবাদ সম্মলেনে জানয়িে দলিনে নতুন কোচরে নাম। দলরে নতুন এই কোচরে নাম ফলি সমিন্স।
ফলি সমিন্স নামটা ক্রকিটেপ্রমেীদরে কাছে পরচিতিই। তবে তা মূলত কোচ হসিবে।ে নব্বই দশকে ক্রকিটোর হসিবেে আরও বশেি পরচিতি ছলিনে সাবকে এই ওপনোর ও অলরাউন্ডার। তনিি মডিয়িাম পসে বোলংিটা মোটামুটি ভালোই করতনে। টস্টে রর্কেড অবশ্য তমেন আহামরি নয়। ২৬ টস্টেরে ক্যারয়িারে ৪৭ ইনংিসে বশেরি ভাগ সময় ওপনেই করছেনে। ১ সঞ্চেুরি ও ৪টি ফফিটসিহ ২২.২৬ গড়ে করছেনে ১০০২ রান। বোলংিয়ে মাত্র ৪ উইকটে।বাংলাদশেরে দায়ত্বি নওেয়ার আগে কোচ সমিন্সরে র্সবশষে জাতীয় দল ছলি পাপুয়া নউিগনি।ি 
ওয়ানডতেে অবশ্য রর্কেড বশে ভালো। যখোনে তনিি সত্যকিার অলরাউন্ডার। ১৪৩ ম্যাচে ১৩৮ ইনংিসে ২৮.৯৩ গড়ে ৩৬৭৫ রান করছেনে। ৫ সঞ্চেুরি ও ১৮ ফফিট।ি ১০৩ ইনংিসে বোলংি করে নয়িছেনে ৮৩ উইকটে। ৪.৪৪ ইকোনমি রটেে বোলংি করা সমিন্সরে ইনংিসসরো বোলংি সডিনতিে ১৯৯২ বনেসন–হজেজে সরিজিে পাকস্তিানরে বপিক্ষ।ে ১০–৮–৩–৪! ওয়ানডে ইতহিাসে এটি দ্বতিীয় সরো কপিটে বোলংিয়রে রর্কেড (ওভারপ্রতি ০.৩০ রান কর)ে। ওভারপ্রতি ০.২০ করে রান দয়িে এ তালকিায় র্শীষে অস্ট্রলেয়িার শন অ্যাবোট (৫–৪–১–২)। তবে পুরো ১০ ওভাররে বোলংি তালকিায় সমিন্সরে ওই স্পলেই কপিটমেতিে সরো।
১৯৮৮ সালে ভভি রচর্িাডসরে ওয়স্টে ইন্ডজি দলে আর্ন্তজাতকি অভষিকেরে পর ১৯৯৯ সালে শষে (ওয়ানড)ে আর্ন্তজাতকি ম্যাচটি খলেনে সমিন্স। সটেি ছলি ব্রায়ান লারার ওয়স্টে ইন্ডজি। র্অথাৎ এক প্রজন্ম থকেে আরকে প্রজন্ম আসার পর বদিায় নয়িছেনে সমিন্স। আর্ন্তজাতকি ক্রকিটেে অভষিকেে বছরই ওই র্দুঘটনাটা না ঘটলে তাঁর ক্যারয়িার আরও উজ্জ্বল হতো কি না, তা অবশ্য একটা প্রশ্ন। ব্রস্টিলে গ্লস্টারশায়াররে বপিক্ষে ওয়স্টে ইন্ডজিরে ট্যুর ম্যাচে ডভেডি লরন্সেরে বাউন্সার লগেছেলি সমিন্সরে মাথায়। মাথায় হলেমটে ছলি না। মাটতিে লুটয়িে পড়ছেলিনে। থমেে গয়িছেলি হৃৎস্পন্দনও। অস্ত্রোপচাররে পর জীবন ফরিে পয়েছেলিনে সমিন্স।
ক্রকিটে ছাড়ার পর সমিন্সরে কোচংি ক্যারয়িার শুরু জম্বিাবুয়তেে হারাররে একটি একাডমেতি।ে এরপর ২০০৪ সালে জম্বিাবুয়ে কোচরে দায়ত্বি পান। পররে বছর আগস্টে ছাঁটাই হওয়ার আগে নউিজল্যিান্ডরে কাছে টস্টে সরিজি হাররে পাশাপাশি বাংলাদশেে এসওে হরেছেলিনে সমিন্স। জম্বিাবুয়ে কোচরে পদ থকেে ছাঁটাই হওয়ার পর র্দীঘ বরিতি ননে সমিন্স।
২০০৭ বশ্বিকাপরে পর দায়ত্বি ননে আয়ারল্যান্ডরে। ২০১৫ সাল র্পযন্ত তাঁর অধীনে ২২৪ ম্যাচ খলেছেে আয়ারল্যান্ড, যা জাতীয় ক্রকিটে দলরে প্রধান কোচ হসিবেে সবচয়েে বশেি ম্যাচে দায়ত্বি পালনরে রর্কেড। সমিন্সরে অধীনে আয়ারল্যান্ড এ সময়ে আইসসিরি প্রতটিি ইভন্টেইে খলোর যোগ্যতা র্অজন কর।ে ২০১১ বশ্বিকাপে তাঁর সময়ইে ইংল্যান্ডকে হারয়িছেলি আয়ারল্যান্ড। ৪ বছর পর ২০১৫ বশ্বিকাপে আইরশিদরে ওয়স্টে ইন্ডজিকে হারানোর সময়ওে কোচ সমিন্স।
সমিন্স ঘরে ফরেনে ২০১৫ সালরে র্মাচ।ে দায়ত্বি ননে ওয়স্টে ইন্ডজি কোচরে। পররে বছরই ট–িটোয়ন্টেি বশ্বিকাপ জতেে ওয়স্টে ইন্ডজি। পরে আফগানস্তিান ক্রকিটে দলরে কোচরেও দায়ত্বি পালন করছেনে সমিন্স। প্রথমে ব্যাটংি কোচ হওয়ার পর ২০১৭ সালে হন প্রধান কোচ। আফগানস্তিান প্রথম টস্টে জতিছেে তাঁর অধীন।ে দুই বছর সখোনে থাকার পর ২০১৯ সালে আবারও ওয়স্টে ইন্ডজি কোচরে দায়ত্বি ননে সমিন্স। ছড়েে দনে ২০২২ ট–ি  টোয়ন্টেি বশ্বিকাপরে পর। বাংলাদশেরে দায়ত্বি  নওেয়ার আগে কোচ সমিন্সরে র্সবশষে জাতীয় দল ছলি পাপুয়া নউিগনি।ি জাতীয় দলরে বাইরে বভিন্নি ফ্র্যাঞ্চাইজি দলরে কোচরে দায়ত্বিও পালন করছেনে তনি।ি
আগামী সপ্তাহে শুরু হতে যাওয়া দক্ষণি আফ্রকিা সরিজিরে আগে বাংলাদশে দলরে প্রধান কোচরে দায়ত্বি নবেনে সমিন্স। তাঁর ভাতজিা লন্ডেল সমিন্সও ওয়স্টে ইন্ডজি জাতীয় দলে খলেছেনে।
 

ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে সঙ্গে থাকুন
ওয়েব নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন

আরও পড়ুন