• রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ০৫:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
খুলনা বিভাগ সাংবাদিক ফোরাম ঢাকার ফল উৎসব ফিজিওথেরাপি সেন্টারে অভিযান ও হয়রানি বন্ধের দাবি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংকট তৈরির ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: ফারুক অকাল মৃত্যু ঠেকাতে দ্রুত তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের সংস্কার জরুরি উন্নয়নের ধারা টেকসই করতে গাছ লাগানোর আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার পুরোনো রাজনীতিতে ফেরা অতটা সহজ হবে না : নাহিদ ইসলাম আগে সংস্কার পরে নির্বাচন হবে এটা শুনতে চাই না : মঈন খান ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে মিটফোর্ডে সোহাগ হত্যা: ডিএমপি মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু রাজনৈতিক দল ফায়দা নেয়ার চেষ্টা করছে: রিজভী সরকারের একটি অংশ স্থিতিশীলতা বিনষ্টের অপচেষ্টা চালাচ্ছে: যুবদল সভাপতি
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা

তারেক ও বাবরের খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে শুনানি মঙ্গলবার

প্রভাত রিপোর্ট / ৫৪ বার
আপডেট : রবিবার, ৪ মে, ২০২৫

প্রভাত রিপোর্ট

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় লুৎফুজ্জামান বাবর ও তারেক রহমানসহ সব আসামিকে হাইকোর্টের দেওয়া খালাস রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের লিভ টু আপিলের ওপর শুনানি জন্য আগামী মঙ্গলবার দিন নির্ধারণ করেছেন আপিল বিভাগ। রাষ্ট্রপক্ষের পৃথক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রবিবার (৪ মে) সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে এদিন শুনানিতে ছিলেন এসএম শাহজাহান। এর আগে হাইকোর্টের বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান (বর্তমানে আপিল বিভাগের বিচারপতি) ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ গত ১ ডিসেম্বর ওই রায় দেন। ১৯ ডিসেম্বর রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশ করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপক্ষ পৃথক লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করে। গত ১৩ মার্চ আবেদন দুটি আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতে শুনানির জন্য পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠান।
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলাটি চালানো হয়। অল্পের জন্য ওই হামলা থেকে বেঁচে যান শেখ হাসিনা। তবে হামলায় আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক, সাবেক রাষ্ট্রপতি (প্রয়াত) জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভী রহমানসহ ২৪ জন নিহত হন। আহত হন দলের তিন শতাধিক নেতাকর্মী। ঘটনার পরদিন মতিঝিল থানায় হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে দুটি মামলা হয়।
তদন্ত শেষে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৮ সালের ১১ জুন দেওয়া অভিযোগপত্রে বিএনপি নেতা আবদুস সালাম পিন্টু, তার ভাই মাওলানা তাজউদ্দিন ও হুজি নেতা মুফতি আব্দুল হান্নানসহ ২২ জনকে আসামি করা হয়। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পর অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেন আদালত। দুই বছর তদন্তের পর ২০১১ সালের ৩ জুলাই ৩০ জনকে আসামি করে সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। পরে এ মামলায় মোট আসামির সংখ্যা হয় ৫২। মোট ৫২ আসামির মধ্যে আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও মুফতি হান্নান এবং তার সহযোগী শাহেদুল ইসলাম বিপুলের মৃত্যুদণ্ড অন্য মামলায় কার্যকর হয়। তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ায় এ মামলার আসামির সংখ্যা দাঁড়ায় ৪৯ জনে। গত বছরের ৩১ অক্টোবর আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের ওপর শুনানি শুরু হয়। এরপর গত ১ ডিসেম্বর দুটি মামলায় রায় দেন হাইকোর্ট।


আপনার মতামত লিখুন :
এই বিভাগের আরও