• মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০১:২৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
মোরেলগঞ্জে জলবায়ু অভিযোজন পরিকল্পনা অনুমোদন সভা অনুষ্ঠিত রিকশা চালিয়ে বিদায়ী শুভেচ্ছা জার্মান রাষ্ট্রদূতের বেশিরভাগ জমি এখনও টেকসই চাষের বাইরে : বিবিএস নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল অপরাধের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দ্রুত ব্যবস্থা নিচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা দেশে এক অর্থবছরে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসার রেকর্ড ভবিষ্যতে এ ধরনের সমস্যায় যেতে হবে না: এনবিআর চেয়ারম্যানের আটক হওয়া বাংলাদেশিরা আইএসের সঙ্গে যুক্ত: মালয়েশীয় পুলিশ মহাপরিদর্শক ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনোই বন্ধ হবে না : ইরাভানি নাজিরপুর উপজেলা যুবদলের আনন্দ মিছিল ও র‍্যালি

এবার দীপিকার পাশে দাঁড়ালেন মণিরত্নম

প্রভাত রিপোর্ট / ৩২ বার
আপডেট : বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫

প্রভাত বিনোদন: দীপিকা পাড়ুকোন ও অ্যানিমেল পরিচালক সন্দীপ রেড্ডি ভাঙ্গার মধ্যে বিরোধের খবর প্রকাশ্যে এসেছে। প্রতিবেদন অনুসারে, পরিচালক তাঁর স্পিরিট ছবির জন্য দীপিকার সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন। সদ্য মা হওয়া এই অভিনেত্রী পরিচালকের সামনে তাঁর কিছু দাবি তুলে ধরেছিলেন, যার মধ্যে ছিল প্রতিদিন মাত্র আট ঘণ্টা শিফট, ২০ কোটি রুপি পারিশ্রমিক, সিনেমার লাভের অংশ এবং তেলুগুতে সংলাপ না বলা। পরে তাঁর জায়গায় তৃপ্তি দিমরিকে নেয়া হয়। এখন জনপ্রিয় পরিচালক মণি রত্নম এই পুরো বিতর্কে দীপিকাকে সমর্থন করেছেন। তিনি দীপিকার দাবিকে সঠিক বলে মন্তব্য করেছেন।
দীপিকার দাবি করা আট ঘণ্টার শিফট নিয়ে আগেই তাঁকে সমর্থন করেছেন কাজল, অজয় দেবগন, সাইফ আলী খান, রাধিকা আপ্তেরা। এবার অভিনেত্রীর প্রস্তাবে সায় দিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ বার্তা দিলেন মণিরত্নম।
সম্প্রতি থাঠ লাইফ প্রচারে হিন্দুস্তান টাইমসকে দেয়া সাক্ষাৎকারে মণিরত্নম বলেন, আমার মনে হয় এটা ন্যায্য দাবি। আমার আনন্দ হচ্ছে যে দীপিকা অন্তত এমন দাবি রাখার জায়গায় পৌঁছেছেন। একজন পরিচালক হিসেবে আমার মনে হয়, অভিনেতাদের এই দাবিগুলো বিবেচনা করা দরকার। এমন প্রস্তাব দেয়াটা তো অনৈতিক নয়; বরং অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এই বিষয়গুলোকে প্রাধান্য দেওয়া উচিত এবং এগুলো মেনে নিয়েই কাজ করতে হবে।
দিন কয়েক আগে দীপিকার পাশে দাঁড়িয়ে অজয় দেবগন বলেন, সৎ পরিচালক হলে আট ঘণ্টা শিফট নিয়ে অসুবিধা থাকার কথা নয়। তাতে সমর্থন দেন কাজলও। সাইফ আলী খানও আরব মিডিয়া সামিটে বলেন, কাজের চেয়েও আমি পরিবারকে সময় দেওয়া বেশি পছন্দ করি। বাড়ি ফিরে সন্তানেরা ঘুমিয়ে পড়েছে দেখলে আমার মোটেই ভালো লাগে না। এটা জীবনের সাফল্য নয়। সাফল্যের চাবিকাঠি তখনই পাওয়া যায়, যখন আমরা সদর্পে এটা বলা শিখে যাই, এবার বের হতে হবে, বাড়িতে বাচ্চাদের সঙ্গে আধা ঘণ্টা সময় কাটাব।


আপনার মতামত লিখুন :
এই বিভাগের আরও